গড়াই নদীর তীরে জসিমউদ্দিন সহায়িকা বিষয়সংক্ষেপ প্রশ্ন ও উত্তর [নতুন]

গড়াই নদীর তীরে জসিমউদ্দিন সহায়িকা বিষয়সংক্ষেপ প্রশ্ন ও উত্তর: আমরা আজকে এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব। এরকম পোস্ট আমদের মতো কেউ করতে পারবে না। আমরা হলাম official-result.com. তাই আমাদের ওয়েবসাইটকে কখনো ভুলে জাবেন না। 😉😉

গড়াই নদীর তীরে জসিমউদ্দিন সহায়িকা বিষয়সংক্ষেপ প্রশ্ন ও উত্তর

গড়াই নদীর তীরে জসিমউদ্দিন সহায়িকা বিষয়সংক্ষেপ প্রশ্ন ও উত্তর

বিষয়সংক্ষেপ

গড়াই নদীর তীরে গড়ে ওঠা গ্রামবাংলার রূপকেই তুলে ধরেছেন কবি জসীমউদ্দীন। গড়াই নদীর তীরে ছােট্ট একটি কুটির। তাকে ঘিরে আছে নানাজাতীয় লতাপাতা এবং বিভিন্ন ধরনের ফুল গাছ। মাচার ওপরে শিম-লতা এবং লাউ-কুমড়াে গাছ দুলতে থাকে এবং মাচার তলায় লাল রঙের নটে শাক যেন ঢেউ খেলানাে অবস্থায় আছে। ঢেউ খেলানাে নটে শাক দেখে মনে হয়, যেন কেউ লাল শাড়ি মেলে দিয়েছে। পাখিরাও গাছে বসে নির্ভয়ে গান গাইতে থাকে। উঠোনে মটর, মুসুর, লংকা, মরিচ প্রভৃতি শুকাতে দেওয়া আছে। আকাশে উড়ন্ত মেঘগুলি উড়তে উড়তে এই কুটিরের ধারে এলে কুটিরটিকে ভালােবেসে একটু দাঁড়িয়ে যায়। সবার সঙ্গে এই কুটিরটির যেন একটি ভালােবাসার সম্পর্ক গড়ে উঠেছে।


নামকরণ

কবি আলােচ্য কবিতাটির নাম রেখেছেন ‘গড়াই নদীর তীরে। কবিতাটির বিশ্লেষণে দেখা যায়, গড়াই নদীর তীরে অবস্থিত একটি কুটির তার সঙ্গে গাছপালা, পাখি, মেঘ প্রভৃতির যে হার্দিক সম্পর্ক কবি সেটিকেই প্রকাশ করেছেন। কুটিরের উঠোনে বিভিন্ন ফুলের সমাহার যেমন আছে, তেমনই আছে শিম-লতা থেকে শুরু করে লাউ-কুমড়াের ঝাড়। অন্যদিকে নটে শাকের লাল রঙের উজ্জ্বলতা। গাছপালার ন্যায় পাখিরাও এই নদীর তীরে কুটিরটির পাশের গাছে বসে মনের আনন্দে গান করে এবং একে অপরের সঙ্গে গানে গানে সুখের মুহূর্ত আদানপ্রদান করে। আকাশের উড়ন্ত মেঘও এখানে কিছুক্ষণের জন্য হলেও থেমে থাকে। কবিতার সমগ্র কাহিনিই গড়াই নদীর তীরে অবস্থিত হওয়ায় এবং কুটিরটিকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠায় কবিতাটির নাম ‘গড়াইনদীর তীরে’ যথার্থ ও সংগতিপূর্ণ হয়েছে।

হাতে কলমে

১.১ কবি জসীমউদ্দীন কোন্ অভিধায় অভিহিত ?

উঃ কবি জসীমউদ্দীন ‘পল্লিকবি অভিধায় অভিহিত।

১.২ তাঁর লেখা দুটি কাব্যগ্রন্থের নাম লেখাে। 

উঃ তাঁর লেখা দুটি কাব্যগ্রন্থের নাম হল ‘নক্সী কাঁথার মাঠ’ ও ‘রাখালী।

২ একটি বাক্যে উত্তর দাও :

২.১ কবিতায় বর্ণিত নদীটির নাম কী ?

উঃ কবিতায় বর্ণিত নদীটির নাম গড়াই নদী। 

২.২ মাচানের পরে কী আছে ?

উঃ মাচানের পরে সিম-লতা এবং লাউ-কুমড়ার ঝাড় আছে।

২.৩ মানুষের বসত করার কথা এখানে কারা বােঝেনি ?

উঃ  বনের পাখিরা এখানে মানুষের বসত করার কথা বােঝেনি।

২.৪ উঠানেতে কী কী শুকোচ্ছে ?

উঃ উঠানেতে মটরের ডাল, মুসুরের ডাল, কালিজিরা, ধনে, লংকা আর গােল মরিচ শুকোচ্ছে।

২.৫ বাড়িটিকে ভালােবেসে কারা বেড়াতে এলে কিছুক্ষণ থেমে রয় ?

উঃ বাড়িটিকে ভালােবেসে সন্ধ্যা-সকালে রঙিন মেঘেরা বেড়াতে এলে কিছুক্ষণ থেমে রয়।

৩ নীচের প্রশ্নগুলির কয়েকটি বাক্যে উত্তর দাও :

৩.১ “কুটিরখানিরে লতাপাতা ফুল মায়ায় রয়েছে ঘিরে।” —এখানে কুটিরটিকে লতাপাতা-ফুলের মায়া দিয়ে ঘিরে রাখা বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন ? 

উঃ গড়াই নদীর তীরে ছােট্ট একটি কুটির, যাকে নানা রকমের লতা জাতীয় গাছ এবং নানা প্রকারের ফুল গাছ পরস্পর মায়া মমতায় ঘিরে রেখেছে। ফুল গাছগুলি মৃদু বাতাসের তালে তাল রেখে হেলে-দুলে এবং আলােতে খেলা করে সন্ধ্যা ও সকালে প্রস্ফুটিত হয়। উঠোনের কোণায় ফুটে থাকা বুনাে ফুলগুলিও হেসে লুটোপুটি খেতে থাকে। এ ছাড়া, মাচার ওপর থাকা সিম-লতা এবং লাউকুমড়াে গাছগুলিও আড়াআড়িভাবে শরীর দোলাতে খাকে। মাচার তলায় গজিয়ে ওঠা লাল রঙের নটে শাকগুলি তাদের রঙের ঢেউ মেলে দিয়েছে। এদের সবার সঙ্গে গৃহটির যেন এক হার্দিক সম্পর্ক। এরা মায়া-মমতা দিয়ে কুটিরটিকে বেষ্টন করে আছে।

৩.২ ডাহুক মেয়েরা বেড়াইতে আসে গানে গানে কথা কয়ে’ ‘ডাহুক মেয়ে’ কারা ? তারা কাদের নিয়ে আসে ? তারা কীভাবে কথা বলে ?

উঃ ‘ডাহুক মেয়ে’ বলতে, এক জাতীয় জলচর স্ত্রী পাখিকে বােঝানাে হয়েছে।

➡️  ডাহুক মেয়েরা নােংরা পঙ্কিল জলাশয় থেকে তাদের ছােটো ছােটো ছানাদের নিয়ে আসে।

    ➡️  ডাহুক পাখিরা সাধারণত জলাশয়ে বিচরণ করে। এই গড়াই নদীর তীরে এসে গানে গানে তারা তাদের সুখের-আনন্দের কাহিনি একে অপরকে শােনায়।

৩.৩ “যেন একখানি সুখের কাহিনি নানান আখরে ভরি’’ —“আখর’ শব্দটির অর্থ কী ? সুখের কাহিনির যে নানা ছবি কবি এঁকেছেন তার মধ্যে কোনটি তােমার সবচেয়ে বেশি ভালাে লেগেছে এবং কেন ? 

উঃ ‘আখর’ শব্দটির অর্থ হল—অক্ষর বা বর্ণ।

    ➡️  পাঠ্য কবিতাটিতে কবি জসীমউদ্দীন সুখের অনেকগুলি ছবি এঁকেছেন। এই সুখের চিত্রের মধ্যে আমার সবচেয়ে ভালাে লেগেছে মটরের ডাল, মসুরের ডাল, কালােজিরা, ধনে এবং লংকা-মরিচ দিয়ে যে সুন্দর আলপনার মতাে আঁকা হয়েছে—সেই চিত্রটি। এ চিত্র উপদ্রবহীন, শান্তিপূর্ণ সুখের নীড়ের কথা মনে করিয়ে দেয়। গ্রামের অতি পরিচিত শাকসবজির একত্র সমাবেশ আমাদেরকে মুগ্ধ করে। মটর, মসুর, কালােজিরা, ধনে, লংকা-মরিচ একসঙ্গে উঠোনে শুকোতে দেওয়া—শস্য-শ্যামলা বঙ্গভূমির কথা মনে করিয়ে দেয়। তাই এই চিত্রটিকে আমার ভালাে লেগেছে।

৩.৪ ”কিছুখন যেন থামিয়া রয়েছে এ বাড়িরে ভালােবেসে।” -রঙিন মেঘেরা বাড়িটিকে ভালােবেসে থেমে থাকে। এর মধ্য দিয়ে কবি কী বােঝাতে চেয়েছেন ? 

উঃ পল্লিকবি জসীমউদ্দিনের ‘গড়াই নদীর তীরে কবিতা থেকে প্রশ্নোক্ত পঙক্তিটি নেওয়া হয়েছে। নদীতীরে কুটিরের ওপর দিয়ে নিরন্তর সােনালি মেঘের আনাগােনা দেখা যায়। রঙিন মেঘেরা হাওয়ায় সর্বত্র ভেসে বেড়ায়। অবিরাম-অবিশ্রান্ত তাদের চলা। পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত পর্যন্ত তাদের বাধাহীন যাতায়াত। কোথাও থামে না তারা। কিন্তু তারা যখন গড়াই নদীর তীরে এই ছােট্ট কুটিরের কাছে আসে, তখন তারা শুধুমাত্র ভালােবাসার টানে তাদের ব্যস্ততার মধ্যেও একটু থেমে যায়। অন্যদের মতাে তারাও গড়াই নদীর তীরের কুটিরটিকে ভালােবাসে। কুটিরটিকে ভালােবেসে থেমে থাকার মধ্যে দিয়ে কবি এক হৃদয়ের সম্পর্ককে বােঝাতে চেয়েছেন।

৪ নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখাে :

৪.১ ‘এ বাড়ির যত আনন্দ হাসি আঁকা জীবন্ত করি’ কবিতায় কবি প্রকৃতির সঙ্গে একাত্ম যে গ্রামীণ কুটিরের জীবন্ত ছবি এঁকেছেন, তার বিবরণ দাও।

উঃ কবি জসীমউদ্দীন ‘গড়াই নদীর তীরে অবস্থিত একটি কুটিরের সঙ্গে প্রকৃতির নিবিড় সম্পর্কের এক জীবন্ত ছবি এঁকেছেন। কুটিরটিকে ঘিরে আছে নানান জাতীয় লতাপাতা ও বিভিন্ন রকমের বুনাে ফুল গাছ। লাউ-কুমড়াের ঝাড়ের নীচে নটে শাকের লাল রঙের উজ্জ্বলতা মনকে ভরিয়ে দেয়। বিভিন্ন পাখিও এই কুটিরের টানে এখানে আসে এবং গাছের শাখায় বসে নির্ভয়ে গান ধরে। উঠোনে শুকোতে দেওয়া মটর, মসুরের ডাল, কালােজিরা, ধনে এবং লংকামরিচকে দেখে মনে হয় যেন আলপনা আঁকা উঠোন। ছােট্ট এই কুটিরটির সমস্ত আনন্দই যেন জীবন্ত ছবির মতাে প্রকাশ পেয়েছে। সমস্ত প্রকৃতি মায়া-মমতায় এই গ্রামীণ কুটিরটিকে বেষ্টন করে আছে।

৪.২ ‘গড়াই নদীর তীরে’ কবিতায় কবি পরম মমতায় গ্রামীণ কুটিরের ছবি এঁকেছেন। আমাদের প্রত্যেকেরই নিজের বাড়ির সঙ্গে এমন একটি মমতাময় সম্পর্ক আছে। তুমি তােমার বাড়ির বিভিন্ন অনুষঙ্গের বিবরণ দিয়ে একটি অনুচ্ছেদ লেখাে। 

উঃ গড়াই নদীর তীরে কবিতায় কবি পরম মমতায় গ্রামীণ কুটিরের ছবি এঁকেছেন। সুন্দর গ্রাম্য পরিবেশের বর্ণনা দিয়ে কবি বলেছেন— সুপারি গাছ, খেজুর গাছ ও আম গাছ দিয়ে ঘেরা এই ছােট্ট কুটির। বাড়ির উঠোনের পাশে গাঁদা ফুলগুলি উঠোনটিকে যেন আলাে করে রাখে। অন্যান্য গাছপালাগুলি সমস্ত ঝড়ঝঞ্চা থেকে বাড়িটিকে রক্ষা করে। প্রল ঝড়কে তারা প্রতিহত করে। গ্রীষ্মের প্রচণ্ড দাবদাহ থেকে তারাকুটিরটিকে সযত্নে ছায়া বিছিয়ে রাখে। বাড়ির সঙ্গে এই সমস্ত গাছগাছালির যেন এক নিবিড় সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। বিভিন্ন ধরনের পাখিরাও নির্ভয়ে এসে গাছে বসে বাড়িটিকে কলকাকলিতে ভরিয়ে তােলে। পাখিগুলাের সঙ্গে বাড়ির মানুষের যেন আত্মিক সম্পর্ক। কেউ কারাে কোনাে ক্ষতি করে না। পাখিরা নিশ্চিন্তে বসে থাকে, উঠানে চরে বেড়ায়। নানারকমের পাখি, যারা সারাদিন খাদ্যের খোঁজে এদিক-সেদিক ঘুরে বেড়ায়, তারা সন্ধে বেলা পরম নিশ্চিন্তে বাড়ির বাগানের গাছে এসে আশ্রয় নেয়। এভাবেই বাড়ির সাথে বিভিন্ন গাছপালা ও পাখিদের এক নিবিড় ভালােবাসার সম্পর্ক গড়ে ওঠে।

৫ নীচের বাক্যগুলি থেকে ক্রিয়ার কাল নির্ণয় করাে :

৫.১ কুটিরখানিরে লতাপাতা ফুল মায়ায় রয়েছে ঘিরে। 

উঃ পুরাঘটিত বর্তমান কাল।

৫.২ উঠানের কোণে বুনাে ফুলগুলি হেসে হয় কুটিকুটি। 

উঃ পুরাঘটিত বর্তমান কাল।

৫.৩ লংকা-মরিচ রােদে শুকাইছে উঠোনেতে সযতনে। 

উঃ ঘটমান বর্তমান কাল।

৫.৪ জিরা ও ধনের রঙের পাশেতে আলপনা আঁকা কার ! 

উঃ সাধারণ বর্তমান কাল।

৫.৫ কিছুখন যেন থামিয়া রয়েছে এ বাড়িরে ভালােবেসে। 

উঃ পুরাঘটিত বর্তমান কাল।

৬ নির্দেশ অনুযায়ী বাক্য পরিবর্তন করাে :

৬.১ লাল শাড়িখানি রােদে দিয়ে গেছে এ বাড়ির বধূ কেউ। (জটিল বাক্যে)

উঃ  লাল শাড়িখানি যে রােদে দিয়ে গিয়েছে, সে এ বাড়ির কোনাে বধূ।

৬.২ ডাহুক মেয়েরা বেড়াইতে আসে গানে গানে কথা কয়ে। (চলিত গদ্যে)

উঃ ডাহুক মেয়েরা গানে গানে কথা বলে বেড়াতে আসে। 

৬.৩ গাছের শাখায় বনের পাখিরা নির্ভয়ে গান ধরে। (না-সূচক বাক্যে) 

উঃ গাছের শাখায় বনের পাখিদের গান ধরার মধ্যে কোনাে ভয় থাকে না। 

৬.৪ এখনাে তাহারা বােঝেনি হেথায় মানুষ বসত করে।(যৌগিক বাক্যে)

উঃ হেথায় মানুষ বসত করে কিন্তু এখনাে তাহারা তা বােঝেনি।

৭ নীচের শব্দগুলির ধ্বনিতাত্ত্বিক বিচার করাে : কুমড়া, কালিজিরা, উঠান, সযতনে, আখর, সাঁঝ।

➡️  কুমড়া = কুষ্মাণ্ড > কুস্মাডঅ > কামাড় > কুমড়া > কুমড়াে (স্বরসংগতি)।

➡️  কালিজিরা = কালােজিরা > কালিজিরা (স্বরসংগতি)।  

➡️ উঠান = উঠান > উঠোন (স্বরসংগতি)।

➡️ সযতনে =সযত্নে > সযতনে (স্বরভক্তি)।

➡️  আখর = অক্ষর > আখর (ক্ষতিপূরক দীর্ঘিভবন)। 

➡️ সাঁঝ = সন্ধ্যা > সাঁঝ (নাসিক্যভবন)।

৮ কারক-বিভক্তি নির্ণয় করাে :

৮.১ গড়াই নদীর তীরে।

➡️ তীরে — অধিকরণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি।

৮.২ উঠানের কোণে বুনাে ফুলগুলি হেসে হয় কুটি কুটি।

➡️ বুনাে  — ফুলগুলি-কর্তৃকারকে ‘গুলি’ নির্দেশক। 

৮.৩ গাছের শাখায় বনের পাখিরা নির্ভয়ে গান ধরে।

➡️ গান — কর্মকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।

৮.৪ যেন একখানি সুখের কাহিনি নানান আখরে ভরি। ’

➡️ আখরে — করণ কারকে ‘এ বিভক্তি।

৮.৫ সাঁঝ-সকালের রঙিন মেঘেরা এখানে বেড়াতে এসে।

➡️  রঙিন-মেঘেরা  — কর্তৃকারকে এরা বিভক্তি।

৯ নীচের শব্দগুলির মধ্যে কোনটি কোন শ্রেণির বিশেষ্য তা নির্দেশ করাে :মানুষ, আনন্দ, ফুলগুলি, আলপনা ।

➡️ মানুষ = জাতিবাচক বিশেষ্য।

➡️ আনন্দ = ভাববাচক বিশেষ্য।

➡️ ফুলগুলি = বস্তুবাচক বিশেষ্য।

➡️ আলপনা = ক্রিয়াবাচক বিশেষ্য ।

১০ নীচের শব্দগুলির মধ্যে কোটি কোন্ শ্রেণির সর্বনাম তা নির্দেশ করাে : যার, তাহারা, কেউ, তার।

➡️ যার = অনির্দেশক সর্বনাম ।

➡️ তাহারা = ব্যক্তিবাচক সর্বনাম।

➡️ কেউ = অনির্দেশক সর্বনাম।

➡️ তার = ব্যক্তিবাচক সর্বনাম ।

১১ এঁদো, লাল, বুননা, রঙিন—বিশেষণগুলির সাহায্যে নতুন শব্দবন্ধ তৈরি করাে :

➡️ এঁদো = এঁদো ডােবা।

➡️ লাল = লাল-পাপড়ি।

➡️ বুননা = বুনাে মহিষ। 

➡️ রঙিন = রঙিন জামা। 

আশা করি আপনারা এই বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন। “.গড়াই নদীর তীরে জসিমউদ্দিন সহায়িকা বিষয়সংক্ষেপ প্রশ্ন ও উত্তর” এরকম আরো অনেক বিষয় জানতে হলে অব্যশয় আমাদের অন্যান্য পোস্ট পড়তে ভুলবেন না। ধন্যবাদ ❤

Leave a Comment