নৈতিকতা কাকে বলে | নৈতিকতা কি | ইসলামী নৈতিকতা কাকে বলে

নৈতিকতা কাকে বলে: আজকে আমরা জানবো নৈতিকতা কাকে বলে? এই প্রশ্নের উত্তর পেতে আমাদের এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন। আশা করি আপনারা এই প্রশ্নের উত্তর ভালো ভাবে বুঝতে পারবেন।

নৈতিকতা কাকে বলে,নৈতিকতা কি,ইসলামী নৈতিকতা কাকে বলে

নৈতিকতা কাকে বলে,নৈতিকতা কি,ইসলামী নৈতিকতা কাকে বলে
নৈতিকতা কাকে বলে

নৈতিকতা কাকে বলে?

মানুষের কথা বার্তায় চাল চলনে নীতি মেনে চললে তাকে নৈতিকতা বলে।

নৈতিকতা শব্দটি লাতিন শব্দ “মোরালিটাস”, যার অর্থ চরিত্র, ভদ্রতা, সঠিক আচরণ।

নৈতিকতা হলো ভাল বা সঠিক এবং খারাপ বা ভুল বিষয়সমূহের মাঝে উদ্দেশ্য, সিদ্ধান্ত ও প্রতিক্রিয়াসমূহের পার্থক্য ও পৃথকীকরণ। নৈতিকতাকে একটি আদর্শিক মানদণ্ড বলা যেতে পারে যা বিভিন্ন অঞ্চলের সামাজিকতা, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, ধর্ম প্রভৃতির মানদণ্ডের উপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠে।

নৈতিকতা কি

নৈতিকতা হলো নীতি সমন্বন্ধীয়, নীতিমূলক কাজে কর্মে, কথাবার্তায় নীতি ও আদর্শের অনুসরণই হলো নৈতিকতা। আবার অনেক ক্ষেত্রে, সামগ্রিকভাবে সমগ্র পৃথিবীর জন্য কল্যাণকর বিষয়সমূহকেও নৈতিকতা হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়।

নৈতিকতা হল মানবিক আদর্শাবলীর একটি প্রণালী যা একটি সুখী জীবন লাভে আমাদের আচরণের নির্ধারক হয়। নৈতিকতা নিয়ে আমরা একটি সৎ জীবন-যাপন করি। আমাদের চারিপার্শ্বের মানুষদের সঙ্গে বন্ধুত্ব ও আস্থা অর্জনে তা আমাদের চালিত করে। সুখের চাবিকাঠি হল নৈতিকতা।

Also Read: প্রোটোপ্লাজম কাকে বলে

ইসলামী নৈতিকতা কাকে বলে

নৈতিকতা ও চরিত্র এক ও অভিন্ন বিষয়। আরবীতে যাকে আখলাক বলা হয়। আখলাক শব্দের আভিধানিক অর্থ হল নৈতিকতা, চরিত্র, স্বভাব, সদাচার অভ্যাস ইত্যাদি। ইসলামী শরীআতের পরিভাষায় কোনো মানুষের আচার-আচরণ ও দৈনন্দিন কাজকর্মের মধ্য দিয়ে যে স্বভাব প্রকাশ পায় তাকে আখলাক বা নৈতিকতা বলে।

তো আজকে আমরা দেখলাম যে নৈতিকতা কাকে বলে এবং আরো অনেক বিস্তারিত বিষয় । যদি পোস্ট ভালো লাগে তাহলে অব্যশয়, আমাদের বাকি পোস্ট গুলো ভিসিট করতে ভুলবেন না!

নৈতিকতা কাকে বলে,নৈতিকতা কি,ইসলামী নৈতিকতা কাকে বলে

Leave a Comment