যাকাত কাকে বলে: আজকে আমরা জানবো যাকাত কাকে বলে? এই প্রশ্নের উত্তর পেতে আমাদের এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন। আশা করি আপনারা এই প্রশ্নের উত্তর ভালো ভাবে বুঝতে পারবেন।
![যাকাত কাকে বলে যাকাত কাকে বলে](https://official-result.com/wp-content/uploads/2022/07/যাকাত-কাকে-বলে.png)
যাকাত কাকে বলে?
যা প্রদান করলে মন বা আত্মা পবিত্রতা লাভ করে, এবং সম্পদের বৃদ্ধি ঘটে এবং সম্পদ পরিচ্ছন্ন হয় তাকে যাকাত বলে।
যাকাত ফরজ হওয়ার শর্তসমূহ
- নেসাব পরিমাণ মালের মালিক হওয়া। অর্থাৎ সাড়ে সাত তোলা স্বর্ণ, বা সাড়ে বায়ান্ন তোলা রুপা,কিংবা সমপরিমাণ মূল্যের নগদ টাকা বা ব্যবসার মালের মালিক হওয়া।
- মুসলমান হওয়া। কাফেরের উপর যাকাত ফরজ নয়।
- মাল বর্ধনশীল হওয়া। যাকাতের ফজিলত, আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, ‘তোমরা যা কিছু (আল্লাহর রাস্তায়) ব্যয় কর তিনি তার বিনিময় দান করবেন। আর তিনিই উত্তম রিজিকদাতা। (সুরা সাবা,আয়াত:৩৯)
- বালেগ হওয়া। নাবালেগের উপর যাকাত ফরজ নয়।
- জ্ঞানী ও বিবেক সম্পন্ন হওয়া। সর্বদা যে পাগল থাকে তার নেসাব পরিমাণ মাল থাকলেও তার উপর যাকাত ফরজ নয়।
- স্বাধীন বা মুক্ত হওয়া। দাস-দাসীর উপর যাকাত ফরজ নয়।
- মালের উপর পূর্ণ মালিকানা থাকা। অসম্পূর্ণ মালিকানার উপর যাকাত ফরজ হয় না।
- নেসাব পরিমাণ মাল নিত্য প্রয়োজনীয় সম্পদের অতিরিক্ত হওয়া।
- নেসাব পরিমাণ মালের উপর এক বছর অতিবাহিত হওয়া।
তো আজকে আমরা দেখলাম যে যাকাত কাকে বলে এবং আরো অনেক বিস্তারিত বিষয় । যদি পোস্ট ভালো লাগে তাহলে অব্যশয়, আমাদের বাকি পোস্ট গুলো ভিসিট করতে ভুলবেন না!