আজকে আমরা জানবো রাষ্ট্রবিজ্ঞান কাকে বলে? এই প্রশ্নের উত্তর পেতে আমাদের এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন। আশা করি আপনারা এই প্রশ্নের উত্তর ভালো ভাবে বুঝতে পারবেন।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান কাকে বলে
যে শাস্ত্র নগর রাষ্ট্রের বিভিন্ন সমস্যা ও তার সমাধান নিয়ে আলোচনা করে থাকে তাকেই বলা হয় রাষ্ট্রবিজ্ঞান।
অন্যভাবে বলা যায় যে, নগররাষ্ট্র সম্পর্কে এবং নগররাষ্ট্রের যাবতীয় সমস্যা ও সমাধান নিয়ে যে শাস্ত্রে আলোচনা করা হয় তাকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বলে।
মনে রাখার কৌশল: উপরের যেকোনো একটি সংজ্ঞা ২০ বার পড়ুন। তাহলে দেখবেন এমনিতে মনে থাকছে। ❤️
রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের সংজ্ঞা নির্ধারণ করেছেন।
যেমন-
- ঐতিহ্যবাহী বা সাবেকি সংজ্ঞা
- আধুনিক সংজ্ঞা
- মার্কসবাদী সংজ্ঞা।
অধ্যাপক গিলক্রিস্টের মতে, “Political science deals with the state and government.”
পল জানের ভাষায়, “রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি সামাজিক বিজ্ঞান এবং ইহা রাষ্ট্রের উদ্ভব ও সরকারের বৈশিষ্ট্য লইয়া আলোচনা করে।”
অধ্যাপক গেটেলের মতে, “রাষ্ট্রবিজ্ঞান রাষ্ট্রের অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যত নিয়ে আলোচনা করে।”
অধ্যাপক গার্নারের মতে, “রাষ্ট্রের লইয়াই রাষ্ট্রবিজ্ঞানের আলোচনার সূত্রপাত ও উপসংহার।”
অধ্যাপক বার্জেস বলেন, “রাষ্ট্রবিজ্ঞান হলো স্বাধীনতা ও সার্বভৌমিকতার বিজ্ঞান।”
রাষ্ট্রবিজ্ঞানকে ইংরেজিতে পলিটিকাল সাইন্স বলা হয়ে থাকে। যার ইংরেজি উচ্চারণ হলো Political Science. গ্রিক শব্দ Polis থেকে পলিটিক্স শব্দটি এসেছে। এর অর্থ হলো নগররাষ্ট্র।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল সমাজবিজ্ঞান। এর ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো Political Science. এটি গ্রীক শব্দ Polis থেকে এসেছে। এর অর্থ নগর। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের সংজ্ঞা ও ধারণা তার আলােচনা ক্ষেত্রের পরিধির দ্বারাই নির্ধারিত হয়। অন্যান্য সামাজিক বিজ্ঞানের ন্যায় রাষ্ট্রবিজ্ঞানও হল গতিশীল শাস্ত্র।
মানুষের সমাজ ও সভ্যতার ক্রমবিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের আলােচনার পরিধিও পরিমার্জিত এবং পরিবর্তিত হয়েছে। তার ফলে রাষ্ট্রবিজ্ঞান সম্বন্ধে ধারণারও বিবর্তন ঘটেছে। এই কারণে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের বিভিন্ন সংজ্ঞার সৃষ্টি হয়েছে।
What Is Political Science?
প্রতিটি মানুষের জন্য উন্নত জীবনযাপন বিকাশের একটি গুরুত্বপূর্ণ শর্ত হচ্ছে রাষ্ট্র। এখন প্রশ্ন হলো রাষ্ট্রবিজ্ঞান আসলে কি? সাধারণ অর্থে রাষ্ট্রবিজ্ঞান হল রাষ্ট্র সম্পর্কিত যে সমস্ত বিষয়বস্তু রয়েছে সেসব বিষয়ে জ্ঞান। রাষ্ট্রের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান রাখাই হলো রাষ্ট্রবিজ্ঞান।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান হল একটি শাস্ত্র যেখানে মানুষের রাজনৈতিক জীবনের সাথে সম্পর্কযুক্ত বিভিন্ন বিষয়াবলি প্রতিষ্ঠান ও কার্যাবলী নিয়ে বিজ্ঞানভিত্তিক আলোচনা করা হয়ে থাকে।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান পাঠের প্রয়োজনীয়তা
রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা মানব সমাজ এবং রাষ্ট্রের সম্প্রসারণ, পরিবর্তন এবং বিকাশ নিয়ে বিস্তারিত ধারণা দেয়। নিচে রাষ্ট্রবিজ্ঞান পাঠের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করা হলো:
এটি রাজনৈতিক এবং সামাজিক প্রশ্নগুলির নিবেদন এবং বিশ্লেষণ নিয়ে কাজ করে এবং প্রশাসন,সরকার, নীতিমালা ও রাজনৈতিক সমাজ বিশ্লেষণ ও অনুশীলনে অস্ত্র হিসাবে ব্যবহৃত হয়।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান এর প্রয়োজনীয়তা নিম্নলিখিত বিষয়গুলি উল্লেখযোগ্যঃ
১. রাজনৈতিক দলের বিভিন্ন মতামত এবং রাজনীতি প্রক্রিয়া নিয়ে বিশ্লেষণ করার জন্য রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রয়োজন।
২. সরকারি নীতি এবং পরিকল্পনা সম্পর্কে বিশ্লেষণ করার জন্য রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রয়োজন।
৩. সমস্যা নিষ্পত্তি এবং সমাধানের জন্য রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রয়োজন। এটি বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক এবং আর্থিক সমস্যার সমাধান করতে সহায়তা করে।
৪. দলিত ও আদিবাসী সম্প্রসারণ ও তাদের নীতির উন্নয়নে রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
৫. আর্থিক নীতি ও ব্যবস্থাপনার জন্য রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রয়োজন। এটি রাষ্ট্রের আর্থিক উন্নয়ন ও বিকাশে একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হিসাবে কাজ করে।
৬. রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা স্বতন্ত্র সংস্থাগুলি ও অন্যান্য সামাজিক প্রতিষ্ঠানগুলি পরিচালনা এবং পরিকল্পনার সাথে সম্পর্কিত।
৭. নিরাপত্তা প্রশাসন ও আইনগত বিষয়গুলি নিয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটি বিভিন্ন নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান এবং আইনগত
৮. কর্মচারী ও সেবা দাতাদের সম্পর্কে আইন এবং বিধি বিষয়ক নীতি গবেষণার জন্য রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রয়োজন।
রাষ্ট্রবিজ্ঞানির দৃষ্টিকোণ থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান
রাষ্ট্রবিজ্ঞানকে অনেক লেখক ও রাষ্ট্রবিজ্ঞান তাদের নিজস্ব দৃষ্টিকোণ থেকে চেষ্টা করেছেন সংজ্ঞায়িত করার। তাদের মধ্যে একজন হল পল জানেট। নিম্নে তার মতে রাষ্ট্রবিজ্ঞান কি তা নিয়ে আলোচনা করা হলো:
পল জানেটেৱ মতে “রাষ্ট্রবিজ্ঞান হল বিজ্ঞানের এমন একটি শাখা যেখানে রাষ্ট্রের ভিত্তি ও সরকারের নীতিমালা নিয়ে আলোচনা করা হয়।”
এরিস্টটল এর মতে রাষ্ট্রবিজ্ঞান কাকে বলে?
অ্যারিস্টোটল রাষ্ট্রবিজ্ঞানের পরিষ্কার এবং সুনির্দিষ্ট মতবাদ প্রদান করেছেন। তার প্রখর এবং রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি এবং বিষয় এর পদ্ধতিগত ভাগ করার মাধ্যমে বাস্তবে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের একটি ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন। তাহারেই দূরদর্শিতার কারণেই তাকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক বলা যেতে পারে।
আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক কে?
আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক একটি অধরা উপাধি, যা ইতিহাস জুড়ে অনেককে দেওয়া হয়েছে। যদিও কোন সুনির্দিষ্ট উত্তর নেই, কিছু পণ্ডিত যুক্তি দেন যে আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক নিকোলো ম্যাকিয়াভেলি, যিনি 1513 সালে দ্য প্রিন্স লিখেছিলেন।
এই বইটি রাষ্ট্রবিজ্ঞানের প্রথম দিকের উদাহরণগুলির মধ্যে একটি, এবং এটি যে উপায়ে একজন নেতা ক্ষমতা এবং নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে পারে তার উপর আলোকপাত করে।
খেতাবের জন্য অন্যান্য প্রতিযোগীদের মধ্যে রয়েছে টমাস হবস এবং জিন-জ্যাক রুসো, দুজনেই সরকার সম্পর্কে লিখেছেন। তবে নিকোলো ম্যাকিয়াভেলি ইতিহাসের সবচেয়ে বিখ্যাত রাজনৈতিক তাত্ত্বিকদের একজন। তাঁর দ্য প্রিন্স বইটি, একটি নির্মম এবং কারচুপির উপায়ে শাসন করার জন্য একটি গাইড। যদিও এটি যখন প্রকাশিত হয়েছিল তখন এটি বিতর্কিত ছিল।
সুতরাং এ থেকে বলা যায় যে বিজ্ঞানেৱ লক্ষ্য হলো রাজনৈতিক শক্তিগুলো নিরূপণ করা এবং তাদের মধ্যকার যুক্তিগত কার্যকারণ সম্পর্ক অনুযায়ী তাদেরকে সুচারুরূপে বিন্যাস করা সেটি হলো রাষ্ট্রবিজ্ঞান।
রাষ্ট্রবিজ্ঞানের পরিধি বা পরিসর বা বিষয়বস্তু
নিম্মে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের পরিধি বা বিষয়বস্তু সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করা হলোঃ
১.রাষ্ট্রচিন্তা বা রাষ্ট্রদর্শনঃ
কোন কালের বা যুগের রাজনৈতিক চিন্তাধারার সমষ্টি হচ্ছে রাষ্ট্রদর্শন বা রাষ্টচিন্তা। মূলত রাষ্ট্রকে কেন্দ্র করেই বিভিন্ন রাষ্ট্রবিজ্ঞানীগণ এসব চিন্তাধারা বা ধ্যানধারণা উপস্থাপন করেছেন। সাধারণথ রাষ্ট্রচিন্তা তিনটি পর্যায়ে ভাগ করা হয়ে থাকে। যেগুলো নিচে দেওয়া হলো যথাঃ
১.প্রাচীন যুগের রাষ্ট্রচিন্তা
২. মধ্যযুগের রাষ্ট্রচিন্তা
৩. আধুনিক যুগের রাষ্ট্রচিন্তা
প্রাচীনকালে সক্রেটিস ,প্লেটো,এরিস্টটর,মধ্যযুগের সেন্ট আগস্টিন ,একুইনাস এবং আধুনিক যুগের ম্যাকিয়ার্ভেলি লক,রুশো ,মিল,বেস্হাম,মার্কস ,এঙ্গেল ,লাস্কি প্রমুখেল রাষ্ট্রচিন্তা রাষ্ট্রবিজ্ঞানে গুরুত্বের সাথে আলোচিত হয়ে থাকে।
২. রাজনৈতিক তত্ত্ব
রাষ্ট্রের বাস্তবসম্মত আলোচনাকে রাজনৈতিক তও্ব বলা হয়। রাষ্ট্র ,সরকার ,সার্বভৌমও্ব স্বাধীনতা,সাম্য আইন,অধিকার,কর্তব্য ,জাতি ,জাতীতয়তা ,জাতীয়তাবাদ আন্তর্জাতিকবাদ প্রভৃতি রাজনৈতিক তও্বের গুরুত্বপূর্ণ বিষয হিসেবে স্বীকৃত ।এগুলোর আলোচনা ছাড়া রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অসমাপ্ত।
৩.রাজনৈতিক মতবাদ
রাজনৈতিক মতবাদ ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানের পরিধিভূক্ত। রাষ্ট্রের উৎপওি ও পরিচালনা সং্ক্রান্ত বিভিন্ন মতবাদ রয়েছে। যেমন-ঐশ্বরিক বা সৃষ্টিমূলক মতবাদ ,বলপ্রয়োগ মতবাদ ,বিবর্তনবাদ ,কর্তৃবাদ ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যবাদ,সর্বাত্নকবাদ,সমাজতন্ত্র ,গণতন্ত্র ,পুঁজিবাদ,সাম্রাজ্যবাদ প্রভৃতি রাষ্ট্রবিজ্ঞানের বিষয়বস্তুর অন্তর্ভুক্ত।
৪.আন্তর্জাতিক রাজনীতি
বিশ্বায়নের এ যুগে আন্তর্জাতিক ঘটনাবলি নানাভাবে জাতিয় জীবনের উপর প্রভাব কিস্ত করে থাকে। আন্তর্জাতিক রাজনীতি এসব প্রভাব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে আলোকপাত করে। ফলে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের আন্তর্জাতিক রাজনীতির অন্তর্ভুক্ত বিষযাবিতি যেমন-কুটনীতি,পররাষ্ট্রনিতি ,আন্তর্জাতিক বিরোধ ,শান্তি ,দ্বন্দ্ব এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ঘটনাবলির সবিস্তার আলোচনা করে।
৫.তুলনামূলক রাজনীতি
তুলনামূলক রাজনীতি রাষ্ট্রবিজ্ঞানের পরিধির অন্তর্ভুক্ত। পূর্বে শুধূমাএ পাশ্চাতের রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে তুলনা করা হতো। কিন্তু বর্তমানে প্রাচ্য,পাশ্চাত্য ,মধ্যপ্রাচ্যসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের রাজনীতির সঙ্গে তুলনা করে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের েএকটি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়ে থাকে।
৬.রাজনৈতিক প্রতিষ্টান
রাষ্ট্রের কার্যাবলি সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের জন্য রাষ্ট্রের অভ্যস্তরে কতকগুলো প্রতিষ্ঠান সক্রিয় থাকে যেমন-সংবিধান ,সরকারের বিভিন্ন অঙ্গ,রাজনৈতিক দল,চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠী ,নেতৃত্বে ,জনমত,নির্বচকমন্ডলী প্রভৃতি।
৭.প্রশাসনিক সংগঠন
সরকারকে গতিশীল ও সক্রিয় রাখে প্রশাসনিক সংগঠনসমূহ । লোকপ্রশাসন রাষ্ঠবিজ্ঞান একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। প্রশাসনিক সংগঠন পরিকল্পনা ,সিদ্ধান্ত গ্রহণ,বিকেন্দ্রীকরণ,এলিট ,আলাতন্ত্র প্রভৃতি রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষযবস্তুর অন্তর্ভুক্ত।
৮ .রাজনৈতিক আচরণ
আচরণবাদী রাষ্ট্রবিজ্ঞানীগণ রাষ্ট্রবিজ্ঞানকে আচরণ সং্ক্রান্ত বিজ্ঞান হিসেবে অভিহিত করেছেন।একটি রাজনৈতিক ব্যবস্থায় জনগণের আচরণ,মনোভাব ,দৃষ্টিভঙ্গি ও সংস্কৃতি রাজনীতিকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে। বর্তমানে রাষ্ট্রবিজ্ঞান এসব বিষয় নিয়েও আলোচনা করে।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান সম্পর্কিত প্রশ্ন উত্তর
প্রশ্ন-১: লোক প্রশাসন কাকে বলে?
উত্তর: Public Administration এর বাংলা হল লোক প্রশাসন। Public অর্থ হলো জনসাধারণ আর Administration এর বাংলা হল প্রশাসন। সুতরাং এ থেকে এটি বলা যায় যে লোক ফ্যাশন মানে হলো জনগণের প্রশাসন।
প্রশ্ন-২: পূর্ণ কর্মসংস্থান কাকে বলে- কিন্সেৱ মতে?
উত্তর: কিন্স এর মতে ওই অবস্থাকে পূর্ণ কর্মসংস্থান বলা হয় যখন অর্থনীতিতে উৎপাদনের সকল উপাদান এর সর্বোত্তম সদ্ব্যবহার করা হয়, পণ্যের কার্যকর চাহিদার পূর্ণমাত্রার বৃদ্ধি করা হয় এবং তখনকার প্রচলিত মজুরি হারে ও দক্ষতা অনুযায়ী সকল শ্রমিককে কাজে নিয়োগ লাভ করার পর আর কোনো যোগ্যতা সম্পর্ক লোক বেকার থাকে না।
তো আজকে আমরা দেখলাম যে রাষ্ট্রবিজ্ঞান কাকে বলে এবং আরো অনেক বিস্তারিত বিষয় । যদি পোস্ট ভালো লাগে তাহলে অব্যশয়, আমাদের বাকি পোস্ট গুলো ভিসিট করতে ভুলবেন না! ❤️